এর কারণ হল দীর্ঘ সময় ধরে বদহজম যা দেখা দেয় বেস কয়েক মাস বা বছর পর ,নির্ভর করে একজন মানুষের বয়স এবং শারিরীক সচ্ছলতার উপর।
অনন্যা কারণগুলি হল ধ্রুমোরপান, মদ্যপান , অনিমিয়ত এবং অসময়ে খাবার দাবার, রাতে ঘুম না হওয়া বেশী ভাজা ভুজি বা মসলাদার খাবার খাওয়া, পেপটিক আলসহর, অতিরিক্তা মাত্রায় এইচসিএল যার ক্ষরণ গ্যাষ্ট্রিক অ্যাসিড, হাজমের অসুবিধা। এইগুলির মধ্যে কোনপ্রকার অসুবিধা থাকেলে তাদের উচিত সঠিক বাবস্তা নেওয়া ।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যখন বাছাটি খেতে চাইছে। তখন জোর করা উত্চিত নয় । এবং অতিরিক্ত মাত্রায় স্ন্যাক্স জাতীয় খাবার যেমন বিস্কুট, কেক ইত্যাদি যাতে না খায় নজর দিতে হবে।
শিশুদের পাওয়া সাধারাণ উপসর্গ অপর্যাপ্ত ওজন, বমি, কাশি, খাবার না খাওয়া।
প্রাপ্তবয়স্ক অস্বস্তি, দীর্ঘ অম্বল, বুক ও পেট ব্যথা, পেটে গ্যাস গঠন, বুকে প্রদাহ, গ্যাস্ট্রফাগিয়েল রিফ্লেস,সঙ্গে পেট ফাপা,বমি ও বমি বমি ভাব, খুধামান্দ্যা, কোষ্ঠবদ্ধতা দেখানো।
জীবের উপর সাদা প্রলেপ, ঠোট কালো হওয়া, খাবার না হজমে হওয়ার লক্ষণ।
অম্লতার জন্য পরীক্ষা:
এক নিম্নলিখিত টেবিলে প্রশ্নের উত্তরের দারা, যে কোনো একজন বিচার করতে পারেন তিনি অম্লোতায় ভুগছেন কিনা।
আমলিক
মারি, মুখ, জিভ্হা, নাক, এবং শরীরের অনান্য অংশে জালান্ভাব। ধ্ম্রুপান এবং মদ্যপান ?
উচচ প্রোটিন খাদ্য, আমিষ নিরামিষ খাবার ?
নিয়মিত ভাবে প্রতিদিন শর্করা জাতিয় খাবার যেমন কেক, চাল, শস্য, আঠাজাতিয় খাদ্য, মিষ্টি ?
নিয়মিতভাবে বেশী ভাজাভুজি জলখাবার / খাবার ?
অল্প পরিমান ফল এবং সব্জী খাওয়া, সীমিত জলপান ?
প্রতিদিন আলোপাথিক জাতীয় ঔষদ যেমন এসপিরিন ইত্যাদি ?
সর্বদা চিন্তা, রাগ, কাল, উদ্বেগ বোধ?
বায়ামহীন ?
বিনিদ্রায় শরীর দুর্বল ?
ক্ষারীয় ?
কোন কোন জায়গায় ফোঁড়া ?
ধুম্রপান এবং মদ্যপান নয় ?
কম প্রোটিন ভোজনের এবং নিরামিষ বা অ নিরামিষ কম খাওয়া ?
কেক, ধান, শস্য, গম প্রস্তুতি, মিষ্টির মত উচ্চ শর্করা সম্বলিত খাবার কম খাওয়ার ?
সামান্য অথবা কোন ভাজা খাবার / খাবার খাবেন ?
ফল ও সবজি নিয়মিত খাওয়ার?
একটি দিনের জল অন্তত আট গ্লাস খাওয়া?
এসপিরিন ইত্যাদি কোন এলোপতি ওষুধ নয?
অনন্দে তাকুন এবং কোন চিন্তা করবেন না, রাগ, কাল, উদ্বেগ বোধ ?
নিয়মিত ব্যায়াম / সাইক্লিং / হাঁটা
ঘুম অপরিহার্য ঘন্টা ঘুমের জন্য নিয়মিত সময় ?
কম প্রোটিনযুক্ত ?
যখন আপনিই কিছু কষ্ট বা কার্য অনুভব করবেন তখন এক গ্লাস গরম জল খান যা গ্যাসকে কাটাতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে আরাম দেবে। এক গ্লাস দুধ ও উপসম দেবে । অনন্য উপায়গুলি নিচে দেওয়া হল।
সকালে 1.25 লিটর জল খান খালি পেটে মুখ ধোবার আগে যদি বমি পায় তবে বমি হতে দিন। কোনও ওষুধ খাবেন না যদি পেট খারাপ হয় তবে ভয পাবেন না। এগুলি আপনাকে অনেক সহাযা করবে, অমবল কমবে এবং শরীরকে সুস্থ রাখেবে। এটি আপনার দেহের মেদ কমতে সহায়তা করবে। যদি একবরে 1.25 লিটর জল খেতে না পারেন তবে 2-3 বারে খান এবং টানা দশদিন এইভাবে খেতে থাকুন।
দশদিন পর 3 গ্লাস জল খান [600-700 সিসি ] খালি পেটে ব্রাশ করার আগে । এরপর তারাসন, ত্রিয়াক তারাসন এবং কাটি চকরাসন করতে হবে। এবং প্রতিটিই পাঁচ বার করে করতে হবে। এটি রোজ করতে হবে পেটকে পুরো খালি করার জন্য।এটি কণ্স্টিপেশন দূর করে এবং এতে পেট ও হালকা থাকে।
সকালে খালি পেটে ধুর্ব ঘাসের রস খেতে হবে। একটি ঘন্টা পরে ব্রেকফাস্ট নিতে পারেন। এবং টানা 15 দিন এইটি করতে হবে।
একটি পরিষ্কার জায়গা থেকে ধুর্ব ঘাস সংগ্রহ করুন। যদি চিনতে অসুবিধা হয় তবে কোনও পুরোহিত বা বটানি বিভাগগের ছাত্র বা ছাত্রীর সাহায্য নিন। ভারতে সকল পূজা পরবনে এটি বাবহার করা হয় ।
ঘাস সংগ্রহ করে ভাল করে ধুয়ে নিন।এরপর সেগুলিকে ছোট ছোট করে কাটুন এবং মিকশি মেশিনের ছোট পাত্র টিতে রাখুন। একটুকু জল দিন এবং তিন মিনিট ধরে মিশতে দিন। এইবার তরলটিকে সরিয়ে নিন এবং ফিল্টার করুন কাপড় দিয়ে এবং অর্ধেক গ্লাস জল দিন। তারপর খান। যদি মিকষি না থাকে তবে পুরনো পদ্ধতিতে শীলনরা তে করতে পারেন। শহরের মানুষরা যেকোন এসকুল বা মন্দিরে ঘাস পেতে পারেন । এটি অ্যাসিডিটি নিরাময় করে। এমনকি মহিলাদের মেন্সের সময় অতিরিক্তা রক্ত ক্ষরণ কমায়। কেউ চাইলে গণেশপূরান পড়তে পারেন যেখানে দেখতে পাবেন কিভাবে গণেশ ঠাকুর পেটের বেথা নিরাময় করেছিলেন ঘাস খেয়ে ।
1) 15 দিন পর লেবুর শরবত খান গরম জল দিয়ে সকালে প্রাত:কর্ম করার পর এটি অ্যাসিডিটি দূর করে। এক চামচ মধুও যোগ করতে পারেন তবে মধু ভাল হতে হবে। তবে 10 দিন পর লেবুর শরবত খেতে হবে জলখাবারের আগে, জলখাবারের পরে নয় ।
2) রবিবার অর্ধেক গ্লাস ডাবের জল খান। ঐদিন লেবুর শরবত খাবেন না।
3) তুলসী পাতা, নিম পাতা বেল পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন যা পেপটিক আলসর এবং ডিইসেনশিয়া নিরাময় করে।
4) দুপুরে খাবার পর লেবুর রস শুধূ জল দিয়ে অথবা জল আর্ র্দই দিয়ে খেতে পারেন।
5) 50 গ্রাম আদা নিন, আদাকে কে ছাড়িয়ে নিন। এইবার আদাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিন এবং একটিকাচের বোতলে রাখুন। এই বার যথেষ্ট পরিমাণ মধু দিন যাতে এগুলি মধুতে ডুবে যায় । তৃতীয় দিনথেকে এক টুকরো বা দু টুকরো আদা খেতে পারেন জলখাবার এবং দুপুরে খাবার আগে। রাতে খাবার পর 2 গ্রাম হরতকি পাউডর মধু বা শুধু জল নিয়ে খান। এটি হজমে সাহায্য করে।
6) প্রতি সপ্তাহে একদিন বা দুদিন খাবার না খেয়ে ফলের রস বা ফল খান। (কলা / আপেল ছাড়া অন্য বিশেষ সাইট্রাস ফল)।
7) খাবার আধঘণ্টা আগে এবং পরে জল খাবেন না যখন তেস্টা পাবে তখন খান।
8) বাইরে বোতলে রাখা সমস্ত রকম তরল পদার্থ, কেক, পেস্ট্রি খাবেন না, ইটালিয়ন খাবার, লাল আলু বা এই জাতীয় জিনিস খাবেন না।
9) রাতে 9 টার আগেই খাবার খেয়ে নেবেন। সবথেকে ভাল হয় 7-8 টার মধ্যে খেয়ে নেবেন তবে অনেকটা সময় থাকে হজমের জন্য।
10) খাবার পর 10 মিনিট বজ্রাসনে বসুন। বয়স্ক মানুষের বা যাদের বাত অছে তাদের উচিত হাঁটু ভাঁজ করে 10 মিনিট বসা বিছানায় শোবার আগে। কোনও রকম বালিশ বাবহার করা যাবে না।
11) রাতে সবার আধ ঘণ্টা আগে এক গ্লাস ঠান্ডা গরুর দুধ মধু মিশিয়ে খান যা অ্যাসিডিটি দূর করে। 7-10 দিন এইরকম করুন।
12) রাতে যথেষ্ট পরিমাণ ঘুমের দরকার। তাই দিনে ঘুমনো অভ্যাস তাগ করুন।
13) দিন বা রাত যখুনি শোবেন বাম দিকে কাত হয়ে শোবেন।
14) প্রতেকদিন প্রাণায়াম করুন। আলটারনেটিভলী দুটি চোখ বন্ধ করুন এবং লম্বা শাস নিন 10 মিনিট ধরে, দিন এবং রাতে এটি করতে থাকুন। এটি আপনার শ্বাস প্রক্রিয়াটি ঠীক রাখে। এমনকি দিনের বেলাতে এটি করা যায়।
15) রোজ যোগাসন বা হাঁটা আপনার শরীরকে সক্রিয় রাখে।
16) রোজকার জীবনে চিন্তা কাজের চাপ দূর করার জন্য গান শুনুন, বাচ্ছাদের সঙ্গে খেলুন।
17) প্রায় 10 মিনিটের জন্য কমর্ ভর্তি ঠান্ডা জল নিয়ে একটি গামলা মধ্যে বসুন. এইটি খালি পেট সাকলে সকালে সম্পন্ন করতে হবে. অথবা, সন্ধ্যায় প্রায় 10 থেকে 15 মিনিটের জন্য ঠান্ডা জলে পা রাখুন গোড়ালি পর্যন্ত।
18) পা ধুয়ে ক্ষেতে বসুন এবং ভিজে পায়ে খাবার খান।
আপনি যা খাবার খেতে অভ্যাস্ট, সেই খাবার খান এবং তা দিয়ে অর্ধেক পেট ভর্তি রাখুন। বাকিটা খালি।
খাবার যখন খাবেন তখন ভালভাবে চিবিয়ে নিন যাতে এটি আপনার মুখের সলয়ভার সাথে ভালভাবে মিশতে পারে। একদম তাড়াতাড়ি করে খাবার খাবেন না।
বেশি আলু বা ভাজাভুজি খাবেন না যখন দুপুরে বা রাতের খাবার খাবেন।
সপ্তাহে এইকদিন উপোস করুন। এইসময় ফলের জুস বা ফল খান।
খালি পেটে সকালে পেঁপে খান। আপনি পেয়ারা, সফেদ খেতে পারেন। রাতের খাবার শেষে এক চাপা কলা খান।
মাছ, মুরগির মাংস, ডিম, পনির, গম, উত্সাহে টগবগ, ধান, ভুট্টা, চর্বি ও চর্বিযুক্ত খাবার, ভাজা খাবার, ব্রাজিল মত বাদাম, কাজুবাদাম, বাদামবিশেষ, চিনাবাদাম, পেকান, পেস্তা, আখরোট মত শস্য সহ সব অ নিরামিষ আইটেম, শুকনো নারিকেল, পরিশ্রুত তেল, চা, কফি, মদ্যপ পানীয়, কোলা, মিষ্টি, কলা, লাল আলু, শ্বেতসার ।
সবুজ শাকসবজি, ডাল, বীট root পরিচয়ে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, কাঁচা শসা, পেঁয়াজ, আলু, টমেটো, সব ফল এবং ফলের রস, পাকা কলা, লতাপাতা, ঠান্ডা দুধ, মাখন, দুধ, কাজুবাদাম, চেসনাট, পাইন, তাজা নারিকেল, মূলা, লিমা মটরশুটি, সয়া সস, শণ, তিল মত বীজ; অঙ্কুরিত ত্রিপত্রোত্পাদী বৃক্ষবিশেষ, আঠা, অ্যারারূট, শুঁড়ী এর চেঁচানো, কাঁচা মধু, বাদামী চাল সিরাপ।
30 মিনিট হাঁটতে বা অন্তত 3 কিলোমিটার প্রতিদিন |
যোগব্যায়াম মধ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে যারা নীচের রেফারেন্স বই দেওয়া কিছু হয় আসন্ অনুশীলন করতে পারেন. এছাড়াও, প্নায়মা যোগব্যায়াম সঙ্গে বরাবর নিয়মিত করা উচিত ।
অন্য একটি যোগ্যতাসম্পন্ন যোগব্যায়াম শিক্ষক অধীনে কোনো স্থানীয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং অভ্যাস বা নিচে দেওয়া প্রশিক্ষণ সুবিধা এক পরিদর্শন করতে হবে ।
শিথিল এবং সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে / কাজ পরে, টান এবং মানসিক চাপের অপসারণ করার জন্য প্রায় 10 মিনিটের জন্য সবাসন্ করূন্. শুধু আপনার শরীর এবং শ্বাস মনোযোগ দিয়ে থাকি. শব্দ স্তর পার্শ্ববর্তী সর্বত্র উচ্চ হিসাবে সম্ভব হলে কানে তুলো দিন ।
অম্লতা ক্ষেত্রে, নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ. 10-15 মিনিটের জন্য তাদের দৈনন্দিন কাজ. এক সুকাসন্, বজ্রসন জ পদ্মসন্ মত কোন আরামদায়ক ভঙ্গি বসতে এবং তাদের কি করা উচিত. বা বাত সঙ্গে যারা তাদের পা এবং বক্র স্থান তল একটি সোজা ব্যাক চেয়ার ব্যবহার এবং তাদের কি করা উচিত উপর বসতে পারে না. ক্ষেত্রে এটি সকাল, দুপুর এবং সন্ধ্যায় করুন্।
অপান মুদ্রা, অপান বায়ু মুদ্রা এবং পৃথ্বী মুদ্রা সঠিকভাবে বসা এবং চোখ বন্ধ করবেন. অব্যবহৃত আঙ্গুলের সোজা রাখুন. মুদ্রা পূর্ণ প্রভাব পেতে শরীর এবং শ্বাস মনোযোগ রকুন।
পৃথ্বী মুদ্রা
অপান মুদ্রা
অপান বায়ু মুদ্রা
এক রঙ্গিন গ্লাস, হলুদ এবং নীল প্রতিটি বোতল নিন. প্রায় 2-3 আউন্স রাখা উচিত. ছোট বোতল পাওয়া যায় না যদি বড় বোতল ব্যবহার করা যেতে পারে.
হলুদ রঙের বোতল পূরণ এবং প্রায় চার ঘন্টার জন্য সূর্যালোক মধ্যে রাখা. সকালে ও সন্ধ্যায় খাওয়ার পর পানি এক আউন্স ব্যবহার করা হবে. পরের দিন অন্যান্য রঙ্গিন বোতল ব্যবহার করুন. তিন দিনের একটি চক্র বজায় রাখুন. প্রায় এক মাসের জন্য এই টি করুন্.
দীর্ঘস্থায়ী ঘাত, ডায়রিয়া, ডিসেন্রি থে যারা ভোগে, অন্য মাসের জন্য নীল রঙের সঙ্গে অবিরত বা স্বাস্থ্য অবস্থার উন্নতি পর্যন্ত.