মজবুত হাড় ও দাঁত, স্নায়ু ও পেশী তৈরীতে সাহায্য করে।খাদ্যকে শক্তিতে রুপান্তরিত করে এবং রক্ত জমাট বাধায় সাহায্য করে। দুধ, দই, পনির ও পুডিং থেকে ক্যালসিয়াম পাবেন।এছাড়া শিশুর খাবার তৈরীতে পানির পরিবর্তে দুধ ব্যবহার করতে পারেন।
কোষ ও স্নায়ু তৈরীতে সাহায্য করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।পুস্টি শোষণে শরীরকে সাহায্য করে।সয়াবিন তেল, বাদাম তেল,ডিম, কমলার রস ও সামুদ্রিক মাছ থেকে এসেনসিয়াল ফ্যাটি এসিডের চাহিদা পূরণ হবে।
রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরীতে সাহায্য করে।আয়রনের অভাবে অ্যানেমিয়া দেখা দিতে পারে।মাংস, পালংশাক, কলিজা, লালশাক ও সিমের বিচি আয়রনের ভাল উৎস।
হাড় মজবুত করে, হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।বাদাম, সয়ামিল্ক, গম, কলা ও অ্যাভোকাডো থেকে ম্যাগনেশিয়াম চাহিদা পূরন হবে।
শরীরে পানির ভারসাম্য রক্ষা করে।কিডনীতে পাথর ও ওস্টিওপোরোসিস হওয়ার ঝুকিঁ কমায়।টমেটো,কলা,কমলা,তরমুজ ও আলুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে।
চোখের দৃস্টি ভাল রাখে ও হাড়ের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।ইনফেকশন থেকে শরীরকে রক্ষা করে।নখ,চামড়া ও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।সবধরনের রঙিন শাক সবজি, ছোটমাছ ও ফলমূল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
লোহিত রক্ত কনিকা, হাড় ও কোষের গঠন ও পুনরায় গঠনে সাহায্য করে।স্ট্রবেরী,লেবু,আঙ্গুর,আম,কাঁচা টমেটো,কলা,পেপে ও পেয়ারাতে ভিটামিন সি থাকে।
শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে ও হরমন তৈরীতে সাহায্য করে।হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে।দই,সামুদ্রিক মাছ ও সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।আঙ্গুর,আম,বাদাম ইত্যাদিতে ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
জিংক হজম, বিপাক ও বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ।মুরগির বুকের মাংশ, মটরশুটি, দুধ, পনির, বিভিন্ন ধরনের বাদামে প্রচুর পরিমাণে জিংক পাওয় যায়।
শিশুদের ক্ষেত্রে সলিড বা শক্ত খাবার হচ্ছে বুকের দুধ ছাড়া নরম করে তৈরী করা পুস্টিকর খাবার।শিশুরা সাধারণত সলিড খাবার ছয় মাস বয়স থেকেই খেতে পারে।তবে কিছু শিশু আগেই সলিড খাবারের প্রতি আগ্রহ দেখায়।কিছু লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে শিশুটি শক্ত খাবার খেতে পারবে-
বুকের দুধের পাশাপাশি কি খাবার খাওয়াবেন?শিশুকে ছয় মাসের পর থেকে ২ বছর পর্যন্ত বুকের দুধের পাশাপাশি পুস্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ানো উচিত।