হাট্টিমা টিম টিম

 

হাট্টিমা টিম টিম,
তারা মাঠে পারে ডিম।

তাদের খাড়া দুটো শিং,
তারা হাট্টিমা টিম টিম ।

 


আয় রে আয় টিয়ে

আয় রে আয় টিয়ে নায়ে ভরা দিয়ে,
নায়ে নিয়ে গেল বোয়াল মাছে ।
তাই না দেখে ভোঁদড় নাচে,
ওরে ভোঁদড় ফিরে চা খোকার নাচন দেখে যা।


আয় আয় চাঁদ মামা

আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা,
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
ধান ভানলে কুঁড়ো দেব,
মাছ কাটলে মুড়ো দেব,
কাল গাইয়ের দুধ দেব দুধ,
খাবার বাটি দেব,
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।


গোল কোরো না

গোল কোরো না গোল কোরো না
ছোটন ঘুমায় খাটে ।
এই ঘুমকে কিনতে হল নওয়াব বাড়ির হাটে।
সোনা নয় রুপা নয় দিলাম মোতির মালা,
তাই তো ছোটন ঘুমিয়ে আছে ঘর করে উজালা।


ঝুমকো জবা

ঝুমকো জবা বনের দুল উঠল ফুটে বনের ফুল।
সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে, ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে।
সেই দুলুনির তালে তালে, মন উড়ে যায় ডালে ডালে।


নোটন নোটন পায়রাগুলি

নোটন নোটন পায়রাগুলি ঝোটন বেঁধেছে,
ওপারেতে ছেলেমেয়ে নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা ভেসে উঠেছে,
কে দেখেছে কে দেখেছে দাদা দেখেছে।
দাদার হাতে কলম ছিল ছুড়ে মেরেছে,
উঃ বড্ড লেগেছে।


কানা বগীর ছা

ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ,
ঐ খানেতে বাস করে কানা বগীর ছা।
ও বগী তুই খাস কী?
পানতা ভাত চাস কি?
পানতা আমি খাই না, পুঁঠি মাছ পাই না,
একটা যদি পাই অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।


হনহন পনপন

চলে হনহন,
ছোটে পনপন,
ঘোরে বনবন,
কাজে ঠনঠন,
বায়ু শনশন,
শীতে কনকন,
কাশি খনখন,
ফোঁড়া টনটন,
মাছি ভনভন,
থালা ঝনঝন।


প্রভাতী

ভোর হল দোর খোল খুকুমণি ওঠ রে,
ঐ ডাকে জুঁই-শাখে ফুল খুকি ছোট রে।
খুলি হাল তুলি পাল ঐ তরী চলল,
এইবার এইবার খুকু চোখ খুলল।
আলসে নয় সে উঠে রোজ সকালে,
রোজ তাই চাঁদা ভাই টিপ দেয় কপালে।

 

মামার বাড়ি

আয় ছেলেরা,

আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই,

ফুলের মালা গলায় দিয়ে

মামার বাড়ি যাই।

ঝড়ের দিনে মামার দেশে আম কুড়াতে সুখ,

পাকা জামের মধুর রসে,

রঙিন করি মুখ।

For More Visit App-neo Click Here

Devlop By : Nahid Hasan Limu

 

সংখ্যার ছড়া

১ ২ ৩ ৪ পাঠ করি বারবার।

৫ ৬ ৭ ৮ ঐ দেখা যায় খেলার মাঠ।

৯ ১০ ১১ ১২ তারাতারি কাজ সারো।

১৩ ১৪ ১৫ ১৬ রাত পোহাল ভোর হল।

১৭ ১৮ ১৯ ২০ রেলগাড়ি হিস্ হিস্।

২১ ২২ ২৩ ২৪ কানাকানি ফিসফিস।

২৫ ২৬ ২৭ ২৮ হেঁটে চলে কুমড়োপটাশ।

২৯ ৩০ ৩১ ৩২ মাঠে চরে গরু মহিষ।

৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ঘোড়াশালে ঘোড়ার সহিস।

৩৭ ৩৮ ৩৯ ৪০ তহল দিচ্ছে নগর পুলিশ।

৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ খেতে মজা পদ্মার ইলিশ।

৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ শিমুল তুলার কোমল বালিশ।

৪৯ ৫০ মাঠে মাঠে ধানের ছাস।

 

ছুটি

মেঘের কোলে রোদ হেসেছে বাদল গেছে টুটি,

আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,

আজ আমাদের ছুটি।

কী করি আজ ভেবে না পাই পথ হারিয়ে কন বনে যাই,

কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলে জুটি,

আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,

আজ আমাদের ছুটি।

 

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান,

শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে তিনকন্যা দান ।

এককন্যা রাঁধেন বাড়েন এককন্যায় খান,

আরেক কন্যা না খেয়ে বাপের বাড়ি যান ।

 

ঘুম পাড়ানি মাসি পিসি

ঘুম পাড়ানি মাসি পিসি মোদের বাড়ি এসো

খাট নাই ,পালঙ্গ নাই খোকার চোখে বোসো ।

বাটা ভরা পান দেবো গাল ভরে খেয়ো,

খোকার চোখে ঘুম নাই ঘুম দিয়ে যেয়ো ।